ভারতের ছাত্র ফেডারেশন এর পক্ষ থেকে জলপাইগুড়ি জেলার সদর ব্লক, ময়নাগুড়ি, মেটেলি, ক্রান্তি, ধুপগুড়ি, মাল ব্লকে মিছিল, অবস্থান বিক্ষোভ করে বিডিও অফিসে ডেপুটেশন দেওয়া হয়
কমাতে হবে স্কুলের বর্ধিত ফিস,মানতে হবে ছাত্র-ছাত্রীদের গণপরিবহনে হাফ ভাড়া, ফেরাতে হবে ড্রপআউট ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসরুমে, প্রদান করতে হবে শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই এসসি,এসটি,ওবিসি ছাত্র-ছাত্রীদের স্কলারশিপ এর অর্থ, এই চারটি মুল দাবিকে সামনে রেখে এবং ব্লকগুলোর ছাত্র-ছাত্রীদের স্থানীয় দাবি নিয়ে ভারতের ছাত্র ফেডারেশন এর পক্ষ থেকে জলপাইগুড়ি জেলার সদর ব্লক, ময়নাগুড়ি, মেটেলি, ক্রান্তি, ধুপগুড়ি, মাল ব্লকে মিছিল, অবস্থান বিক্ষোভ করে বিডিও অফিসে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।। মুলত অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া জেলায় স্কুলে ভর্তির সময় সরকার নির্ধারিত ফিসকে উপেক্ষা করে যেভাবে বিভিন্ন কারন দেখিয়ে অতিরিক্ত ফিস নেওয়া হচ্ছে তার বিরোধিতা করা হয়, এছারাও জেলায় ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য নিজ এলাকা থেকে বেরিয়ে এসে অন্যত্র পড়াশোনা করতে হয়, সেক্ষেত্রে গণপরিবহনে ছাত্র-ছাত্রীদের হাফ ভাড়ার দাবীও রাখা হয়, কোভিড লকডাউনের কারনে স্কুল-কলেজে বেড়েছে ড্রপ-আউট ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা, তাদের চিহ্নিত করে ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রশাসনকে উদ্যোগ নেওয়ার দাবীও রাখা হয়, জলপাইগুড়ি জেলায় বিভিন্ন এলাকায় সংরক্ষিত ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা বেশি এবং তাদের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া ছাত্র-ছাত্রীরাও রয়েছে, এই কারনে শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই সেই ছাত্র-ছাত্রীদের স্কলারশিপ এর অর্থ প্রদান করার দাবী রাখা হয়, এছারাও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার জন্য সদর ব্লকের ঘুঘুডাঙ্গা এবং ক্রান্তিব্লকে দুটি নতুন কলেজ চালু করার দাবী রাখা হয়,সংগঠনের জেলা সম্পাদক প্রভাকর সরকার, জেলা সভাপতি রাজিউল ইসলাম, রাজ্য কমিটির সদস্য পারসান খেরিয়া, জেলা নেতৃত্ব রিষভ রায়, সাব্বির হোসেন, গৌরব সাহা এই কর্মসূচিগুলিতে নেতৃত্ব দেন।।